আইন-আদালত
Hits: 97
সাভারের আশুলিয়ার একটি কানাডার কলেজে ভা’/ঙ’চুর ও চেয়ার, সিলিং ফ্যান ও কম্পিউটার চু’/রি’র ঘটনায় গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মুক্তি চেয়ে আ’/দা’/লতে চা’/র্জশীট জমা দেয় পু’/লি’/শ। ত’দ’/ন্ত অনুযায়ী ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী অ’ভি’/যুক্ত বিষয়ে কোনো ধরনের প্রমান না পাওয়ায় তার অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করা হয়।
তবে সাইফুল ইসলাম শিশির যিনি গনস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পরিচালক তিনিসহ ১৪ জনকে অ’ভি’/যো’গপত্রে অ’/ভি’/যুক্ত করা হয়। এই মা’/ম’/লাটির যিনি বা’/দী মোহাম্মদ আলী তিনি অব্যাহতি আবেদনের বি’/রু’/দ্ধে আ’/দা’/লতে পূনরায় আবেদন করেছেন।
হারুন অর রশীদ যিনি আশুলিয়া থা’/না’র উপ-পরিদর্শক (এসআই) হিসেবে রয়েছেন এবং এই মা’/ম’/লাটির ত’/দ’/ন্তকারী কর্মকর্তা তিনি সম্প্রতি ঢাকা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আ’দা’/লতে অ’/ভি’যোগপত্র দা’/খিল করেছেন। অ’ভি’/যোগপত্র জমা দেওয়ার পরে বা’/দী সময়ের জন্য আ’/দা’লতে আবেদন করেছিলেন। আ’দা’/লত আপিল ও চা’/র্জ’শিটের শু’/নানির জন্য ২৬ জানুয়ারির দিন ধার্য করেছেন।
চা’/র্জ’শিটভুক্ত আ’/সা’/মিরা হলেন- গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পরিচালক সাইফুল ইসলাম শিশির, গণবিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মীর মর্তুজা আলী বাবু, গণস্বাস্থ্যর প্রশাসনিক কর্মকর্তা আব্দুস সালাম, গণবিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর শাহ আলম, জনৈক দোলোয়ার হোসেন, ইকরাম হোসেন, আওলাদ হোসেন, আরিফ, লুৎফর রহমান, রাসেল, অনিল কুমার ভৌমিক, সোহেল রানা, আবুল কালাম আজাদ ও সাদ্দাম হোসেন।
ত’দ’/ন্ত কর্মকর্তা এসআই হারুন অর রশিদ চা’/র্জ’শিটে উল্লেখ করেছেন, উল্লেখিত আ’/সা’মি’/দের বি’/রু’/দ্ধে পে’নাল কোড আইনের ১৪৩/৪৪৭/৩২৩/৩৭৯/৩৮০/৪২৭/৫০০/৫০৬ ধা’/রা’র অ’প’/রা’ধ প্রাথমিকভাবে সত্য বলে প্রতীয়মান হয়েছে। এজন্য তাদের বি’/রু’/দ্ধে চা’র্জ/’শিট দা’/খিল করা হলো। তবে মা’/ম’লার এ’জা’/হা’রভুক্ত আ’/সা’/মি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর বি’রু’/দ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়নি। আর আরেক আ’/সা’মি লেহাজের সঠিক নাম-ঠিকানা পাওয়া যায়নি। এজন্য ডা. জাফরুল্লাহ ও লেহাজকে মা’/ম’লার দা’/য় হতে অ’ব্যা’/হতির প্রার্থনা জানাচ্ছি। আ’/সা’/মি লেহাজকে গ্রে’/ফ’তার করা গেলে বা নাম-ঠিকানা পাওয়া গেলে তার বি’/রু’দ্ধে সম্পূরক অ’ভি’/যোগপত্র দা’/খিল করা হবে।
সাভারের আশুলিয়ায় কানাডিয়ান কলেজে ভা’/ঙ’/চু’র ও মালামাল চু’/রির অ’ভি’/যোগে মোহাম্মদ আলী নামে এক ব্যক্তি ২০১৯ সালের ১২ জুলাই ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীসহ ১৬ জনের নামে আশুলিয়া থা’/না’য় মা’/ম’লা দা’/য়ের করেন।
মা’/ম’লার এ’/জা’/হারে অ’ভি’/যোগ করা হয়, বা’/দী মোহাম্মদ আলী ও তার কয়েকজন বন্ধু মিলে আশুলিয়া থা’/না’ধী’/ন পাখালিয়া ৪ দশমিক ২৪ একর সম্পত্তি ক্রয় করে চারপাশে পাকা বাউন্ডারি ওয়াল ও গেইট নির্মাণ করে ভো’গ দ’/খ’/ল করে আসছিলেন। তারা ওই জমিতে কানাডিয়ান কলেজ প্রতিষ্ঠা করে তা পরিচালনা করছিলেন। সেখানে তাদের কলেজের আরও একটি ভবন নির্মাণ কাজ চলছিল। মা’/ম’/লার আ’/সা’/মি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী তাদের সম্পত্তি অ’বৈ’/ধভাবে দ’/খ’/লের উদ্দেশ্যে পাঁয়তারাসহ বিভিন্নভাবে প্র’তিব’/ন্ধকতা সৃষ্টি করে আসছিলেন।
এ’/জা’/হারটিতে আরও অ’ভি’/যোগ করা হয়েছিল যে, ২০১৯ সালের ১০ জুলাই মা’/ম’লার আ’/সা’/মিরা ভেকুকে নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন। তিনি বা’/দীর সম্পত্তির মূল ফটক এবং সীমানা প্রাচীর ভে’/ঙে ঘরোয়া অ’/স্ত্র নিয়ে অ’/বৈ’ধভাবে বাড়িতে প্রবেশ করেন। এবং সেখানকার যারা গার্ড ছিলো তাদেরকে মা’/র’ধ’/র করে এবং এর ফলে তারা জ’/খ’মও হয়েছিলেন।
অ’/ভি’যুক্তরা বদির কলেজের অফিস কক্ষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবিও ভা’/ঙ’/চুর করে। তিনি অফিস থেকে তিনটি কম্পিউটার, ৮২ টি চেয়ার, ২৮ টি সিলিং ফ্যান এবং তিনটি ফায়ার এক্সিট ডিভাইস চু’/রি করে ট্রাকে করে নিয়ে যান। যার মোট মূল্য তিন লক্ষ নয় হাজার একশত টাকা। অ’/ভি’যুক্তরা কলেজের আলমারিও ভে’/ঙে শিক্ষার্থীদের মূল সার্টিফিকেট ও অন্যান্য মূল্যবান নথিপত্র লু’/ট করে নিয়ে যায়।